এছাড়া ওয়াদি আরা ও কাফর মান্দায় ঘরবাড়িতে হানা দেয় ইসরাইলি পুলিশ। এরপর তার কয়েক ডজন যুবককে গ্রেফতার করে বলে জানা যায়।
সংবাদ মাধ্যম দ্য নিউ আরাবের বরাতে জানা যায়, ফিলিস্তিনিদের ধরপাকড় অভিযান এখনও অব্যাহত আছে। এরই অংশ হিসেবে সোম ও মঙ্গলবার ইসরাইলে ২৫০ জন ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করেছে ইসরাইলি বাহিনী। মানবাধিকার কর্মীদের মতে, ফিলিস্তিনিদের ওপর ইহুদিবাদী ইসরাইলের হামলার ঘটনা ঘটলেও তারা কোনো সাজা পায় না।
এদিকে ফিলিস্তিনিদের নিয়ে কাজ করা আইনি সহায়তা সংস্থা আদালাহ এর প্রধান হাসান জাবরিন বলেন, ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের ওপর অনাচার করছে। তারা পুরোপুরি রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবেই গাজার নাগরিকদের সঙ্গে এমনটা করছে ইসরাইলি পুলিশ। এর কোনো আইনি ভিত্তি নেই।
ওয়াদি আরা ও কাফর মান্দা ছাড়াও নেগেভ এবং উম্ম আল-ফাহমেও গ্রেফতারি অভিযান চালিয়েছে ইসরাইলি পুলিশ। বেশিরভাগ যুবককে লোদ শহর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যম। ওই শহর থেকে কমপক্ষে ১৪০ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
গাজায় হামাসের সঙ্গে ইসরাইলি বাহিনীর সংঘাতে কমপক্ষে ২৫৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ৬৬ জন শিশু রয়েছে। এ ছাড়া প্রায় দুই হাজার ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন। অপরদিকে হামাসের রকেট হামলায় ১৩ ইসরাইলি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিনজন বিদেশি শ্রমিক ও দুইজন শিশু রয়েছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।